আইপি সম্পর্কিত কিছু ফ্যাক্টসঃ
১। আইপি অ্যাড্রেসে মোট চারটা অংশ থাকে।
২। আইপিকে ডেসিমেল এবং বাইনারি এই দুই রকম নাম্বার সিস্টেমে লেখা যায়। আইপি যদি ডেসিমেলে লেখা হয় তাহলে প্রতিটি অংশকে বলা হয় ডটেড ডেসিমেল (Dotted Decimal) আর আইপি যদি বাইনারিতে লেখা থাকে তাহলে প্রতিটি অংশকে বলা হয় অক্টেট(Octet)।
৩। আইপির প্রতিটি অক্টেট ডট দ্বারা আলাদা করা হয়ে থাকে।
৬। আইপির যে অংশে 1 থাকে তা হল নেটওয়ার্ক অংশ আর যে অংশে 0 থাকে তা হল হোস্ট অংশ।
১। আইপি অ্যাড্রেসে মোট চারটা অংশ থাকে।
২। আইপিকে ডেসিমেল এবং বাইনারি এই দুই রকম নাম্বার সিস্টেমে লেখা যায়। আইপি যদি ডেসিমেলে লেখা হয় তাহলে প্রতিটি অংশকে বলা হয় ডটেড ডেসিমেল (Dotted Decimal) আর আইপি যদি বাইনারিতে লেখা থাকে তাহলে প্রতিটি অংশকে বলা হয় অক্টেট(Octet)।
৩। আইপির প্রতিটি অক্টেট ডট দ্বারা আলাদা করা হয়ে থাকে।
৪। প্রতিটি অক্টেটে সর্বোচ্চ ২৫৫ পর্যন্ত
সংখ্যা থাকবে
৫। CIDR এর সংখ্যা হল নেটওয়ার্ক অংশের জন্য কি পরিমান বরাদ্ধ করা হল তার সংখ্যা। ৬। আইপির যে অংশে 1 থাকে তা হল নেটওয়ার্ক অংশ আর যে অংশে 0 থাকে তা হল হোস্ট অংশ।
আইপি
অ্যাড্রেস (IP Address):
আইপি অ্যাড্রেস হল ইন্টারনেট প্রটোকল অ্যাড্রেস যা কয়েকটি সংখ্যা দ্বারা নির্দেশিত এবং যা প্রত্যেকটি ডিভাইসের জন্য ইউনিক। ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হল প্রতিটি ডিভাইসের আইপি অ্যাড্রেস লাগবেই। আইপি অ্যাড্রেসই হল কোন ডিভাইসের পরিচিতি।
আইপি অ্যাড্রেস হল ইন্টারনেট প্রটোকল অ্যাড্রেস যা কয়েকটি সংখ্যা দ্বারা নির্দেশিত এবং যা প্রত্যেকটি ডিভাইসের জন্য ইউনিক। ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হল প্রতিটি ডিভাইসের আইপি অ্যাড্রেস লাগবেই। আইপি অ্যাড্রেসই হল কোন ডিভাইসের পরিচিতি।
আইপির
ভার্সনঃ বর্তমানে প্রচলিত ২ ধরনের আইপি আছেঃ
১। IPV-4 (আইপি ভার্সন-৪) : IPV4 এ মোট অক্টেট থাকে ৪ টা , প্রতিটি অক্টেটে ৮ করে বিট থাকে IPV4 এ মোট বিট থাকে (৪X৮) বা ৩২ টা।
২। IPV-6 (আইপি ভার্সন -৬ ): আইপি ভার্সন-৬ এ মোট অক্টেট থাকে ১৬ টা এবং প্রতিটি অক্টেটে ৮ করে বিট থাকে এবং মোট বিট সংখ্যা ১২৮।
দুই ধরনের আইপি থাকলেও আমাদের আলোচনার বিষয় থাকবে আইপি ভার্সন-৪ নিয়েই।
১। IPV-4 (আইপি ভার্সন-৪) : IPV4 এ মোট অক্টেট থাকে ৪ টা , প্রতিটি অক্টেটে ৮ করে বিট থাকে IPV4 এ মোট বিট থাকে (৪X৮) বা ৩২ টা।
২। IPV-6 (আইপি ভার্সন -৬ ): আইপি ভার্সন-৬ এ মোট অক্টেট থাকে ১৬ টা এবং প্রতিটি অক্টেটে ৮ করে বিট থাকে এবং মোট বিট সংখ্যা ১২৮।
দুই ধরনের আইপি থাকলেও আমাদের আলোচনার বিষয় থাকবে আইপি ভার্সন-৪ নিয়েই।
আইপির
ক্লাস(Different classes of IP Addresses): আইপির ৫ টা ক্লাস আছে। নিচে এদের বিবরন
দেওয়া হলঃ
Class
|
1st
Octet Range
|
Network/Host
ID
|
A
|
0-127
|
Network.
Host. Host. Host
|
B
|
128-191
|
Network.
Network. Host. Host
|
C
|
192-223
|
Network.
Network. Network. Host
|
D
|
224-239
|
|
E
|
240-255
|
সাবনেট মাস্ক (SUBNET MASK): সাবনেট মাস্ক হল একটি ৩২ বিট নাম্বার যা একটি আইপি অ্যাড্রেস কে নেটওয়ার্ক অংশ এবং হোস্ট অংশে ভাগ করে। কোন আইপির সাবনেট মাস্ক থেকে বুঝা যায় আইপিটা কোন ধরনের। নেটওয়ার্ক অংশকে 1 দ্বারা এবং হোস্ট অংশকে 0 দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
সিআইডিআর(CIDR):
CIDR মানে
হল Class less inter-domain Routing বা একটা আইপিতে কয়টা অক্টেট
নেটওয়ার্কিং এর জন্য বরাদ্ধ থাকবে তাই CIDR । অথ্যাৎ, একটা আইপিতে কয়টা 1 থাকবে সে সংখ্যাটাই হল CIDR। নিচে ভিবিন্য ক্লাসের ডিফল্ট
CIDR এবং
সাবনেট মাস্ক উল্লেখ করা হল।
Class
|
Default
CIDR/Subnet
|
Default
Subnet Mask in Binary
|
Default
Subnet Mask in Decimal
|
A
|
/8
|
11111111.0.0
|
255.0.0.0
|
B
|
/16
|
11111111.11111111.0.0
|
255.255.0.0
|
C
|
/24
|
11111111.11111111.11111111.0
|
255.255.255.0
|
দেখাই যাচ্ছে, ক্লাস A এর শুধু একটা অক্টেটই নেটওয়ার্কিং এর
জন্য বরাদ্ধ, ক্লাস B এবং C এর জন্য যথাক্রমে ২ টি এবং ৩ টি।
No comments:
Post a Comment